বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৩১ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
ভোলায় বাড়ছে ডায়রিয়ার প্রকোপ

ভোলায় বাড়ছে ডায়রিয়ার প্রকোপ

ভোলা প্রতিনিধি ॥ ভোলায় ডায়রিয়া পরিস্থিতি তীব্র আকার ধারণ করেছে। জেলার পাশাপাশি উপজেলাগুলোতেও ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রতিদিনই রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ভোলা সদর হাসপাতালে ডায়রিয়া ওয়ার্ডে বেড না পেয়ে রোগীদের বারান্দা ও ফ্লোরে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। এদিকে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগিদের সেবা দিতে চিকিৎসক ও নার্সদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। ভোলা সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত ৭ দিনে ভোলা সদর হাসপাতালে ডায়রিয়া রোগী ভর্তি হয়েছে প্রায় ৩০০ জন। গড়ে প্রতিদিন ৫০ জনের বেশি ডায়রিয়া রোগি ভর্তি হয়েছে। ১২ মার্চ ৩৫ জন, ১৩ মার্চ ৪২ জন, ১৪ মার্চ ৪১ জন, ১৫ মার্চ ৪৫ জন, ১৬ মার্চ ৪৮ জন, ১৭ মার্চ ৪৬ জন ও ১৮ মার্চ দুপুর পর্যন্ত ভর্তি হয়েছে ৩৭ জন ডায়রিয়া রোগী। বয়স্কদের চেয়ে শিশু রোগীর সংখ্যা বেশি দেখা যাচ্ছে। ভোলা সদর হাসপাতালে রাজাপুর থেকে ১ বছর ৬ মাসের নাতি রোহানকে নিয়ে আসা আমিনুর বেগম দৈনিক বলেন, ‘ডায়রিয়া, ঠান্ডা ও জ্বর নিয়ে নাতিকে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে ভর্তি করি। এখন দুপুর হলেও কোনো ডাক্তার দেখতে আসেনি। নার্স এসে একটু ওষুধ খাইয়ে দিছে। আর বাহির থেকে দুটা সিরাপ কিনে আনতে হয়েছে।’ ভোলা সদর হাসপাতালে ডায়রিয়া রোগী মাহিদের (৫) মা অভিযোগ করে বলেন, ‘বেড না পেয়ে ফ্লোরে বাচ্চাকে নিয়ে আছি। এখানে খুব দুর্গন্ধ। এখানে সুস্থ রোগী আসলেও অসুস্থ হয়ে যায়। আমার গন্ধে বমি আসতিছে। এখানে নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’ ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি রোগী আমিনুর বলেন, ‘ভর্তির সময় জরুরি বিভাগে যে ব্যবস্থাপত্র দেয়া হয়েছে নার্স সেভাবেই চিকিৎসা করছেন। ডাক্তাররা কম আসছে।’ ভোলা সদর হাসপাতালে দায়িত্বরত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন নার্স বলেন, ‘গত ৭/৮ দিনে ডায়রিয়া রোগীদের চাপে আমরা চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছি। একটু দাঁড়ানোর সুযোগ পাচ্ছি না। তারপরও রোগীদের অভিযোগ থাকেই।’ ভোলা সিভিল সার্জন ডা. সৈয়দ রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘প্রচন্ড গরম ও অস্বাস্থ্যকর খাবারের জন্য জেলায় ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। দিনে দুবার চিকিৎসকরা রাউন্ডে যাচ্ছেন। হাসপাতাল হতে ডায়রিয়া রোগীদের ওষুধ দেয়া হচ্ছে। নিরাপদ পানি পান ও খাবার গ্রহণ করলে ডায়রিয়ায় প্রকোপ কমে যাবে। ’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com